এই নিবন্ধটি শুধু একক উৎসের উপর ভিত্তি করছে। বিশ্লেষণ নিবন্ধগুলির জন্য একাধিক স্বাধীন উৎস ব্যবহার করা প্রয়োজন, কারণ তারা নিরপেক্ষভাবে সংবাদ ঘটনাগুলি নিশ্চিত করতে, নিবন্ধে প্রতিবেদনের বিস্তৃত বৈচিত্র্য আনতে এবং কপিরাইট লঙ্ঘনের সমস্যা এড়াতে সহায়তা করে। এই নিবন্ধটি উন্নত করনে সাহায্য করুন। সমস্যার সমাধান হয়ে গেলে এটিকে নিরীক্ষণের জন্য জমা দিন। |
এই নিবন্ধটি শুধু একক উৎসের উপর ভিত্তি করছে। বিশ্লেষণ নিবন্ধগুলির জন্য একাধিক স্বাধীন উৎস ব্যবহার করা প্রয়োজন। এই নিবন্ধটি উন্নত করনে সাহায্য করুন। সমস্যার সমাধান হয়ে গেলে এটিকে নিরীক্ষণের জন্য জমা দিন। |
এই নিবন্ধটির শৈলী তথা রচনাগত উন্নতিকরনের প্রয়োজন রয়েছে। শৈলী নির্দেশিকা নীতি অনুসারে উইকিসংবাদে প্রতিটি নিবন্ধগুলো একটি খবরের মতোন, নির্ভুল ব্যাকরণের দ্বারা এবং নিরপেক্ষভাবে লেখা হয়ে থাকে। উইকিসংবাদ বিশ্বকোষীয় বিষয়বস্তু, সম্পাদকীয়, ব্লগ-স্টাইল ভুক্তি, বা বিজ্ঞাপন প্রকাশ করে না। এই নিবন্ধটি যথাযথ সংশোধনে সাহায্য করুন। |
এই নিবন্ধটির শৈলী তথা রচনাগত উন্নতিকরনের প্রয়োজন রয়েছে। শৈলী নির্দেশিকা নীতি অনুসারে প্রতিটি নিবন্ধ একটি খবরের মতোন, নির্ভুল ব্যাকরণের দ্বারা এবং নিরপেক্ষভাবে লেখা হয়ে থাকে। এই নিবন্ধটি যথাযথ সংশোধনে সাহায্য করুন। |
মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০১৩
১৯৮৯ থেকে ২০১৩। এই সময়ের মধ্যে অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ড-এর মধ্যে ৯ টি অ্যাশেজ সিরিজ অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু এই ৯টি সিরিজের একটিতেও ইংলিশদের বিন্দুমাত্র পাত্তা না দিয়ে অসিরা ৯টি সিরিজই জিতে নেয়। কিন্তু ২০০৫ সালের পর থেকে প্রেক্ষাপটের পরিবর্তন হয়। ২০০৫ সালে টানা ৯টি সিরিজ হারার পর নিজেদের মাটিতে অসিদের হারিয়ে দেয় ইংলিশরা। সেবার ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জেতে ইংলিশরা। তবে ২০০৭ সালে নিজেদের মাটিতে ইংলিশদের হোওয়াটওয়াশ করেই সিরিজ পুনরুদ্ধার করে অসিরা। কিন্তু ২০০৯ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত টানা ৩ অ্যাশেজ-এ পরাজিত একসময়ের প্রবল পরাক্রমশালী অসিরা। এমনকি নিজেদের মাঠ যা অ্যাশেজ-এ ইংলিশদের কাছে দুর্গ বলে খ্যাত সেখানেও ২০১১ সালে ইংলিশদের কাছে ৩-১ ব্যবধানে হারল অসিরা। তাই ২০১৩-১৪ অ্যাশেজ-এ কিছু করে দেখানোর প্রচণ্ড তারা ছিল অসিদের। নাহলে ১৮৯০ সালের পর আবার টানা ৪ টি অ্যাশেজ হারতে হবে "অকর্মা" ইংলিশদের কাছে। তবে অস্ট্রেলিয়ার সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স থেকে প্রেরনা নেয়ার মত কিছু ছিল না। কিন্তু সব হিসাব উলটে যে টানা ৯ ম্যাচ জয়হীন থাকা অস্ট্রেলিয়া ইংল্যান্ড-কে একরকম উড়িয়েই দিয়েছে। ৫ ম্যাচের অ্যাশেজ-এ অসিরা এখন ৩-০ ব্যবধানে এগিয়ে। যার মানে ৬ বছর পর আবার "ভস্মাধার"টি নিজেদের ঘরে তুলছে অসিরা এবং এর সাথে সাথে তারা নিশ্চিত করল যে ১৮৯০ এর পুনরাবৃত্তি হচ্ছে না। এই সিরিজ এখন পর্যন্ত ইংলিশদের দুঃসংবাদ-ই দিয়ে যাচ্ছে। প্রথমে ফরমে থাক ব্যাটসম্যান জোনাথান ট্রট-কে হারানো, অধিনায়ক কুকের ফর্মহীনতা। আর এখন অ্যাশেজ-টাই খোয়ান। আত্মবিশ্বাসে টইটুম্বুর হয়ে থাকা ইংলিশরা যেখানে ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটিয়ে অ্যাশেজ জিততে এসেছিল এখন তারাই হোওয়াইটওয়াশের সঙ্কায় পরেছে আর অসিরা পেল ফুরফুরে একটা বড়দিন কাটানোর উপলক্ষ। এর আগে অসিদের দেয়া ৫০৪ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে ২৫১/৫ নিয়ে চতুর্থ দিন শেষ করে ইংলিশরা। উইকেট-এ ছিলেন ম্যাট প্রায়র ও বেন স্টোকস। দিনের শুরুটা ভালই করেন এই দুই ব্যাটসম্যান। কিন্তু ২৯৬ রানে দলকে রেখে ফর্মে থাকা বোলার জনসনের বলে উইকেটরক্ষক হাডিন-কে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফেরেন প্রায়র। তবে বেন স্টোকস নিজের প্রথম ও এই অ্যাশেজ-এ ইংলিশদের হয়ে প্রথম শতক তুলে নেন। তবে ৩৩৬ রানে লায়ন-এর বলে হাডিন-কে ক্যাচ দিয়ে তিনি ফিরে গেলে অস্ট্রেলিয়ার জয় সময়ের ব্যপার হয়ে দাড়ায়। এরপর ১৭ রানের মধ্যে শেষ ৩ উইকেট হারিয়ে ৩৫৩ টে অলআউট হয়ে ইংলিশরা। প্রথম ইনিংসে দলের বিপর্যয়ের সময় নেমে ১১১ রানে অনবদ্য এক ইনিংস খেলার জন্য ম্যান অফ দা ম্যাচের পুরস্কার যায় স্টিভ স্মিথের হাতে।
উৎস
edit- "England tour of Australia, 3rd Test: Australia v England at Perth, Dec 13-17, 2013" — ESPNcricinfo, ডিসেম্বর ১৭, ২০১৩