এই নিবন্ধটি শুধু একক উৎসের উপর ভিত্তি করছে। বিশ্লেষণ নিবন্ধগুলির জন্য একাধিক স্বাধীন উৎস ব্যবহার করা প্রয়োজন, কারণ তারা নিরপেক্ষভাবে সংবাদ ঘটনাগুলি নিশ্চিত করতে, নিবন্ধে প্রতিবেদনের বিস্তৃত বৈচিত্র্য আনতে এবং কপিরাইট লঙ্ঘনের সমস্যা এড়াতে সহায়তা করে। এই নিবন্ধটি উন্নত করনে সাহায্য করুন। সমস্যার সমাধান হয়ে গেলে এটিকে নিরীক্ষণের জন্য জমা দিন। |
এই নিবন্ধটি শুধু একক উৎসের উপর ভিত্তি করছে। বিশ্লেষণ নিবন্ধগুলির জন্য একাধিক স্বাধীন উৎস ব্যবহার করা প্রয়োজন। এই নিবন্ধটি উন্নত করনে সাহায্য করুন। সমস্যার সমাধান হয়ে গেলে এটিকে নিরীক্ষণের জন্য জমা দিন। |
শুক্রবার, ২৯ জানুয়ারি ২০২১
দেশে টিকা দেওয়া শুরুর দ্বিতীয় দিনে একাধিক মন্ত্রী, সচিব, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পর্যায়ের ব্যক্তিরাসহ মোট ৫৪১ জন করোনাভাইরাসের টিকা নিয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার পাঁচটি হাসপাতালে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত চলে এই টিকাদান কার্যকম। গতকাল যাঁরা টিকা নিয়েছেন তাঁদের মধ্যে রয়েছেন সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহেমদ পলক, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব (সেবা) মো. আব্দুল মান্নান, তথ্যসচিব খাজা মিয়া এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া।
সকাল ৯টায় ঢাকা মেডিক্যালে, মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ও কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে টিকা দেওয়া শুরু হয়।
সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ টিকা নিয়েছেন ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। গতকাল এই হাসপাতালে টিকা নিয়েছেন ১২০ জন, যাঁদের মধ্যে ৫৪ জন চিকিৎসক, সাতজন নার্স এবং ৫৮ জন অন্য স্বাস্থ্যকর্মী।
এছাড়া কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে ৩৮ জন চিকিৎসক ও তিনজন নার্সসহ ৫৮ জন টিকা নিয়েছেন।
বুধবার উদ্বোধনী দিনে কুর্মিটোলা হাসপাতালে ২৬ জনের টিকা দেওয়ার পর গতকাল এই হাসপাতালে আরও ১০০ জন টিকা নিয়েছেন; যাঁদের মধ্যে চিকিৎসক ৫০ জন, নার্স ১৩ জন এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মী আছেন ৩৭ জন।
মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে টিকা নিয়েছেন ৬৫ জন। প্রথম টিকা নেন ডা. নন্দিতা পাল। এখানে টিকা নেওয়াদের মধ্যে রয়েছেন চিকিৎসক ১২ জন, নার্স পাঁচজন এবং অন্য স্বাস্থ্যকর্মী ৪৮ জন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে আগে থেকে প্রস্তুত রাখা করোনার টিকাদান কেন্দ্রে গিয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া নিজে টিকা নিয়ে সেখানে অন্যদের টিকাদান কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। পরে সকাল সোয়া ১০টায় ওই কেন্দ্রে এসে টিকা দেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহেমদ পলক। স্বাস্থ্যসচিব আব্দুল মান্নান ও তথ্যসচিব খাজা মিয়াও এখানে টিকা নেন।
গত বুধবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকভাবে টিকাদান কার্যক্রম উদ্বোধন করার পর থেকে এ পর্যন্ত দেশে মোট টিকা নিয়েছেন ৫৬৭ জন।
তবে আজ থেকে ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত করোনার টিকাদান কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। এ সময়ে গত দুই দিন যাঁরা টিকা নিয়েছেন, তাঁদের সার্বিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ চলবে। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে দেশে সর্বজনীন টিকাদান কার্যক্রম।
উৎস
edit- "আরও ৫১৪ জন টিকা নিলেন" — কালের কণ্ঠ, ২৯ জানুয়ারি ২০২১