এই নিবন্ধটি শুধু একক উৎসের উপর ভিত্তি করছে। বিশ্লেষণ নিবন্ধগুলির জন্য একাধিক স্বাধীন উৎস ব্যবহার করা প্রয়োজন, কারণ তারা নিরপেক্ষভাবে সংবাদ ঘটনাগুলি নিশ্চিত করতে, নিবন্ধে প্রতিবেদনের বিস্তৃত বৈচিত্র্য আনতে এবং কপিরাইট লঙ্ঘনের সমস্যা এড়াতে সহায়তা করে। এই নিবন্ধটি উন্নত করনে সাহায্য করুন। সমস্যার সমাধান হয়ে গেলে এটিকে নিরীক্ষণের জন্য জমা দিন। |
এই নিবন্ধটি শুধু একক উৎসের উপর ভিত্তি করছে। বিশ্লেষণ নিবন্ধগুলির জন্য একাধিক স্বাধীন উৎস ব্যবহার করা প্রয়োজন। এই নিবন্ধটি উন্নত করনে সাহায্য করুন। সমস্যার সমাধান হয়ে গেলে এটিকে নিরীক্ষণের জন্য জমা দিন। |
বৃহস্পতিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০১৫
সময়ের হিসাব বিরামহীনভাবে জানান দিতে দিতে পরিশ্রান্ত হয়ে পড়েছে যুক্তরাজ্যের লন্ডনের ঐতিহ্যবাহী ঘড়ি বিগ বেন। ভেতরকার কলকব্জাগুলোও সামর্থ্য হারিয়েছে। ফলে এখনই যদি মেরামতের উদ্যোগ নেওয়া না হয় তবে চিরকালের জন্যই ঘুমের দেশে চলে যেতে পারে এই অতিকায় সময়যন্ত্র। কিন্তু এর মেরামতের খরচ প্রায় ৪ কোটি পাউন্ড। রাজনীতিবিদরা ইতোমধ্যেই হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, এই খরচ মেটানো না গেলে থেমে যেতে পারে বিগ বেনের ঘণ্টাধ্বনি। বিবিসি বলছে, এটি সর্বশেষ ৩১ বছর আগে সংস্কার করা হয়েছিল। ১৫৬ বছরের পুরনো এই ঘড়িটি শুধুমাত্র ঠিকঠাক রাখতেই ব্যয় হবে ৪০ লাখ পাউন্ড। অন্যান্য আনুষঙ্গিক সংস্কার মিলিয়ে সর্বমোট ব্যয় দাঁড়াবে আনুমাণিক ৪কোটি পাউন্ড। ঘড়িটি সংস্কারে ঠিক কত সময় লাগবে তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে তা একবছরও লাগতে পারে বলে জানা গেছে। এর আগে ১৯৭৬ সালে ঘড়িটি ২৬ দিনের জন্য বন্ধ ছিল। যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টের কমন্স ফাইন্যান্স কমিটি তার প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ঘড়িটি যে টাওয়ারে স্থাপিত তাতেও সংস্কার প্রয়োজন। টাওয়ারটির বিভিন্ন স্থানে ফাটল দেখা দিয়েছে। এছাড়াও টাওয়ার ভবনটির নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্যঝুঁকি সম্পর্কিত উন্নয়ন প্রয়োজন।লন্ডনের গর্বের প্রতীকরূপে ১৮৫৮ সালে বিগ বেনকে স্থাপন করা হয়। একে এলিজাবেথ টাওয়ারও বলা হয়। এটি যুক্তরাজ্যের ঐতিহ্যেরও প্রতীক বহন করছে। বিগ বেনের টাওয়ারে প্রায় ৩৩৪ টি সিঁড়ি রয়েছে। লিফট রয়েছে। ৩১৫ ফুট উচ্চতার এই টাওয়ার বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান। লন্ডন সফরে গিয়ে কেউ বিগ বেন দেখেননি- এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর।
উৎস
edit- "থেমে যেতে পারে বিগ বেনের ঘণ্টাধ্বনি’" — বিডি নিউজ ২৪, ২০১৫-১০-১৯