Wn/bn/ভারত: দেশজুড়ে মহাত্মা গান্ধীর ১৫৩তম জন্মবার্ষিকী এবং অহিংসা দিবস পালিত হয়

< Wn | bn
Wn > bn > ভারত: দেশজুড়ে মহাত্মা গান্ধীর ১৫৩তম জন্মবার্ষিকী এবং অহিংসা দিবস পালিত হয়

সোমবার, ২ অক্টোবর ২০২৩

ভারত
ভারত
সম্পর্কিত শিরোনামগুলো
অংশগ্রহণ
ভূমিকা  •  সংবাদকক্ষ  •  নিবন্ধ সৃষ্টিকরণ
ভারত
ভারত
মহাত্মা গান্ধীর স্টুডিও ফটোগ্রাফ, লন্ডন, ১৯৩১।

আজ, ২ অক্টোবর, সমগ্র ভারত জুড়ে, মহাত্মা গান্ধীজির ১৫৪ তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন করা হয় উনার জীবন ও উত্তরাধিকারকে স্মরণ করে, যিনি অহিংসা এবং সহনশীলতাকে প্রচার করেছিলেন। এই দিনটি আন্তর্জাতিক অহিংসা দিবস হিসেবেও পালিত হয়, যা বিশ্বব্যাপী মহাত্মা গান্ধীর দ্বারা অনুসৃত মূল্যবোধকে সম্মান করার জন্য স্বীকৃত।

এই দিনটিতে, দিল্লির রাজঘাটে একটি বিশেষ অনুষ্ঠান হয়েছিল, যেখানে জাতির পিতার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে বেশ কয়েকজন বিশিষ্ট রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব উপস্থিত ছিলেন৷ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু রাজঘাটে স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেছিলেন।

কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খড়গে গান্ধীজির স্থায়ী প্রভাব সম্পর্কে তার চিন্তাভাবনা পেশ করেছেন, বলেছেন, "মহাত্মা গান্ধী কেবল একজন ব্যক্তি ছিলেন না, কিন্তু আমাদের মহান জাতির একটি ধারণা, আদর্শ এবং নৈতিক পথপ্রদর্শক ছিলেন।" তিনি আরোও বলেন, "তাঁর সত্য, অহিংসা, স্বাধীনতা, সাম্য এবং সহাবস্থানের আদর্শের চিরন্তন মূল্য রয়েছে। আমরা বাপুর জন্মবার্ষিকীতে উনাকে শ্রদ্ধা জানাই।"

দেশের বিভিন্ন স্থানে, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল তাদের অনন্য আঙ্গিকে দিবসটি পালন করেছে। মুম্বাইতে, ইন্ডিয়া জোট 'ম্যায় ভি গান্ধী' (আমিও গান্ধী) শিরোনামে একটি শান্তি সমাবেশের আয়োজন করে, যেখানে বেশ কয়েকজন শীর্ষ নেতার অংশগ্রহণ ছিল। এদিকে, তৃণমূল কংগ্রেস দিল্লিতে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে দুই দিনের বিক্ষোভ শুরু করেছে, যার নেতৃত্বে রয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক ব্যানার্জি

এটিও লক্ষণীয় যে, উদযাপনের পাশাপাশি, স্বাধীনতা সংগ্রামে মহাত্মা গান্ধীর ভূমিকার উপলব্ধি নিয়ে প্রশ্নও উঠছিল। কিছু রাজনীতিবিদ উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন যে অন্যান্য স্বাধীনতা সংগ্রামীদের তুলনায় শুধু উনার অবদানকে অযথা প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে কিনা।



উৎস

edit