এই নিবন্ধটি শুধু একক উৎসের উপর ভিত্তি করছে। সংশ্লেষণ নিবন্ধগুলির জন্য একাধিক স্বাধীন উৎস ব্যবহার করা প্রয়োজন, কারণ তারা নিরপেক্ষভাবে সংবাদ ঘটনাগুলি নিশ্চিত করতে, নিবন্ধে প্রতিবেদনের বিস্তৃত বৈচিত্র্য আনতে এবং কপিরাইট লঙ্ঘনের সমস্যা এড়াতে সহায়তা করে। মূল প্রতিবেদনের ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম হতে পারে। এই নিবন্ধটি উন্নত করনে সাহায্য করুন। |
এই নিবন্ধটি শুধু একক উৎসের উপর ভিত্তি করছে। সংশ্লেষণ নিবন্ধগুলির জন্য একাধিক স্বাধীন উৎস ব্যবহার করা প্রয়োজন, কারণ তারা নিরপেক্ষভাবে সংবাদ ঘটনাগুলি নিশ্চিত করতে, নিবন্ধে প্রতিবেদনের বিস্তৃত বৈচিত্র্য আনতে এবং কপিরাইট লঙ্ঘনের সমস্যা এড়াতে সহায়তা করে। মূল প্রতিবেদনের ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম হতে পারে। এই নিবন্ধটি উন্নত করনে সাহায্য করুন। |
এই নিবন্ধটি প্রকাশ করার জন্য হয়তো প্রস্তুত নয়। নিম্নলিখিত জিনিসগুলি করা প্রয়োজন: এই জিনিসগুলি হয়ে গেলে, এবং নিবন্ধটি পর্যালোচনা এবং সত্য-নিরীক্ষার জন্য প্রস্তুত হলে, {{উন্নয়ন চলছে}} ট্যাগটিকে {{নিরীক্ষা}} এ পরিবর্তন করে নিরীক্ষণের জন্য জমা দিন। |
এই নিবন্ধটি প্রকাশ করার জন্য হয়তো প্রস্তুত নয়। নিম্নলিখিত জিনিসগুলি করা প্রয়োজন:
|
বৃহস্পতিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০১৫
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার কূটনীতিক পাড়ায় হত্যা করা হয় ইতালীয় নাগরিক তাবেলা সিজারকে। যারা হত্যাকান্ডে অংশগ্রহণ করেছিল তার মধ্যে তিন জন কে সনাক্ত করেছে তদন্তকারী দল। পুলিশ দাবি করেছে এই কান্ডের সঙ্গে আই এস বা ইসলামি স্টেটের কোন সম্পর্ক নেই। পুলিশের দাবি, রাষ্ট্র ও সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে এই ইতালীয় নাগরিককে হত্যা করা হয়েছে। এখন হত্যাকারীদের খুজে বের করতে তথ্যসূত্র যাচাই চলছে। একাধিক সূত্র থেকে জানা গেছে, সিজার হত্যাকান্ডে অংশ নেওয়া ৩জনসহ ৭জনকে নজরদারিতে নিয়েছে পুলিশ। ১২জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে বলে জানা গেছে। হত্যাকান্ডের আলামত এর সূত্র ধরে বাংলাদেশের অন্যতম রাজনৈতিক দল বিএনপি কে সন্দেহের মধ্যে রাখা হয়েছে। একজন কেন্দ্রীয় নেতা, বাকি তিন জন সাংগঠনিক বা মহানগর নেতা।
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া গতকাল রবিবার জানিয়েছেন, তাভেলার খুনিদের শনাক্ত করা গেছে। এটি যে 'পরিকল্পিত' এবং 'ষড়যন্ত্রমূলক' হত্যাকাণ্ড এ বিষয়ে নিশ্চিত তথ্য পাওয়া গেছে। গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, সময়সীমা বেঁধে দিয়ে কোনোতদন্ত শেষ করা যায় না। তাভেলার হত্যাকাণ্ডটি ঘটার সঙ্গে সঙ্গে আমরা সবচেয়ে প্রতিভাবান এবং অভিজ্ঞ অফিসারদের তদন্তের দায়িত্ব দিয়েছি। দুটি তদন্ত টিম করেছি, যারা অত্যন্ত দক্ষ। আমরা কাজ করে যাচ্ছি। তবে এটিকে প্রমাণ এবং অপরাধীকে সন্দেহাতীতভাবে শনাক্ত করার জন্য এখন তথ্য-প্রমাণ সংগ্রহ বাকি রয়েছে।
রাজনৈতিক বিরোধীদলকে হয়রানি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে- এমন প্রশ্নের উত্তরে ডিএমপির কমিশনার বলেন, 'তথ্য-প্রমাণের ওপর ভিত্তি করে আমরা তদন্ত করি। আমরা কাউকে হয়রানি করি না। আমাদের ওপর আস্থা রাখেন। সব কিছু পরিষ্কার হয়ে যাবে। আমরা খুনি শনাক্ত করতে পেরেছি। শুধু সাক্ষ্য-প্রমাণ এবং বাকি যে কাজগুলো আছে, সেগুলো চলছে। সময়মতো আপনারা জানতে পারবেন।' কালের কণ্ঠের এক প্রশ্নের জবাবে আছাদুজ্জামান মিয়া বলেন, 'আমি আপনাকে আবারও বলছি, এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে ন্যূনতম জঙ্গি-সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যায়নি। এটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। তদন্তাধীন বিষয়ে আমি আর কিছু বলতে চাই না। তবে মূল ষড়যন্ত্রও পরিকল্পনা বিষয়ে জানা গেছে। এখন মাস্টারমাইন্ডদের শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে। সময় হলে আপনাদের সামনে তাদের হাজির করা হবে।'
উৎস edit
- "৩ 'খুনি' ছাড়াও সন্দেহে চার বিএনপি নেতা" — কালেরকন্ঠ, : ১৯ অক্টোবর, ২০১৫ ০০:০০:০০