Wn/bn/বিরোধীদের আন্দোলনের মুখে থাই সংসদ বিলুপ্ত

< Wn‎ | bn
Wn > bn > বিরোধীদের আন্দোলনের মুখে থাই সংসদ বিলুপ্ত
  এই নিবন্ধটি ২০ এপ্রিল, ২০২৪ অনুযায়ী নিরীক্ষণ বা পর্যালোচনা করা হয়নি। এখানে প্রদর্শিত তথ্যগুলোর পুনঃমূল্যায়ন করুন। (আরও জানুনশোধন)

সোমবার, ৯ ডিসেম্বর ২০১৩

ইংলাক সিনাওয়াত্রা
রাজনীতি ও দ্বন্দ্ব
রাজনীতি ও দ্বন্দ্ব
সম্পর্কিত শিরোনামগুলো
অংশগ্রহণ

থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ইংলাক সিনাওয়াত্রা সরকার বিরোধী আন্দোলনের মুখে সংসদ ভেঙ্গে দিয়ে আগাম নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন। থাইল্যান্ডের ইংলাক সরকারকে নির্বাসিত নেতা থাকসিন সিনাওয়াত্রা নিয়ন্ত্রন করছেন এমন অভিযোগ তুলে নভেম্বর, ২০১৩ সালে বিরোধীরা বিক্ষোভের ডাক দেয়। ইংলাকের এমন ঘোষণার মধ্য দিয়ে থাইল্যান্ডে চলা দীর্ঘ এক মাসের আন্দোলনের অবসান হবে বলে ধারনা করা হচ্ছে।

সংসদ ভেঙ্গে দিয়ে জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া এক ভাষণে প্রধানমন্ত্রী ইংলাক সিনাওয়াত্রা বলেন, “তার সরকার কোনো প্রাণহানি চায় না।” তিনি আরও বলেন, “এই পরিস্থিতিতে যখন অনেক মানুষ ও অনেক গোষ্ঠী সরকারকে প্রত্যাখ্যান করছে সেক্ষেত্রে সবচেয়ে ভাল পথ হচ্ছে থাই জনগণকে একটি নির্বাচনের মাধ্যমে তাদের পছন্দ নির্ধারণের ক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়া” বিভিন্ন খবরে বলা হয়, সরকারবিরোধী এই বিক্ষোভে ব্যংককে প্রায় এক লাখ লোক সমাবেত হয়েছে। বিবিসির খবর থেকে জানা যায় পরবর্তী ৬০ দিনের মধ্যে নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০০৬ সালে থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা এক সেনা অভূত্থানে ক্ষমতাচুত্য হন এবং এরপর ২০১১ সালে আন্দোলনের মুখে সেনাবাহিনী নির্বাচনের আয়োজন করে আর নির্বাচনে জয় লাভ করেন থাকসিনের ছোট বোন ইংলাক সিনাওয়াত্রা।


উৎস edit

  • Kocha Olarn। "Amid protests, Thailand's PM Yingluck Shinawatra dissolves parliament" — সিএনএন, ডিসেম্বর ৯, ২০১৩
  • "Thai PM Yingluck dissolves parliament and calls election" — বিবিসি, ডিসেম্বর ৯, ২০১৩


শেয়ার করুন!

ইমেইল করুন এই খবরকে

ফেসবুকে শেয়ার করুন

টেলিগ্রামে শেয়ার করুন

লিঙ্কডইনে শেয়ার করুন

টুইটারে শেয়ার করুন

শেয়ার করুন!

ইমেইল করুন এই খবরকে

ফেসবুকে শেয়ার করুন

টেলিগ্রামে শেয়ার করুন

লিঙ্কডইনে শেয়ার করুন

টুইটারে শেয়ার করুন